Monday, August 1, 2016

যদি দেখা না হয় ভেবোনা দূরে আছি। 
যদি কথা না হয় ভেবোনা ভূলে গেছি। 
যদি না হাসি ভেবোনা অভিমান করেছি। 
যদি ফোন না করি ভেবোনা হারিয়ে গেছি। 
মনে রেখো তোমায় আমি ভালোবাসি।

রাগ করে কারো সাথে কথা না বলা, 
কিন্তু ঠিকই লুকিয়ে লুকিয়ে দেখা হয় মানুষটি কি করছে 😕
.
বলা হয় আর মেসেজ দিবে না, 
কিন্তু একটা মেসেজ এর জন্যই যতো অপেক্ষা, 
এর নাম ই ভালোবাসা

তোমায় কতটা বিশ্বাস করি, তা আমি
তোকে বুঝাতে পারব না... 😒
.
শুধু এতটুকু জানি, আমার পৃথিবী তে বিশ্বাস শব্দটার মানেই হলো 'তুমি'
আর তুমি আমার সব "তোমাকেই নিয়ে আমার জীবন

মাঝে মাঝে খুব ইচ্ছে হয় তোমায় জান বলে ডাকতে । 
খুব ইচ্ছে হয়, তোমায় জড়িয়ে ধরে বলিঃ
 কেনো তুমি আমাকে কষ্ট দাও ? 
খুব ইচ্ছে করে তোমার বুকে মাথা রেখে কাঁদতে, 
তোমায় অনেক ভালোবাসি । 
যদি কষ্ট ই দিবে তবে কেনো মিথ্যে স্বপ্ন দেখাও আমায় ? 
কেনো প্রতি রাতে তোমায় ভেবে আমায় কাঁদতে হবে ? 
আমার অপরাধ কি ছিলো তোমায় সত্যিই অনেক ভালোবাসি । 
এটাই কি আমার অপরাধ ?

তোমাকে ছাড়া হয়তো বেঁচে থাকতে পারবো,
কিন্তু সুখী হতে পারবোনা। তাই বলে ভেবোনা,
তোমার ইচ্ছার বিরূদ্ধে তোমাকে বিরক্ত করবো।
কারণ তোমার সুখ ই আমার সুখ।
আমি সব সময় তোমার চলার পথ অনুসরণ করবো।
জীবনের কোনো এক প্রান্তে যদি কখনও হোচট খাও,
আমি তোমার হাত ধরে রাখবো।
ভয় পেওনা,কোনো সম্পর্কের দাবি নিয়ে তোমার সামনে দাড়াবোনা,
শুধু একজন খারাপ মানুষ হিসেবে সারাজীবন তোমার চলার পথে ছায়া হয়ে থাকবো।
 

Thursday, January 28, 2016

"""""তুমি বড় স্বাথর্পর"""""







হয়নি তর যাবার বেলা,
তবুও গেলি চলে।
ভুলবি না বলে আমায়,
তবুও গেলি ভূলে।
আপন করে রাখবি বলে,
করলি আমায় পর, বুঝিনি তুই হবি,
এতো সার্থপর..!!

*****Don't See Back*****

তুমি যখন কারো কাছ
থেকে বিদায় নিয়ে যাত্রা শুরু
করবে,
তখন পেছনে ফিরে তাকাবে না ।
পেছনে ফিরে তাকানোর অর্থ
হলোঃ মায়া নামক ভ্রান্তি কে প্রশ্রয় দেয়া ।

$$$_[Kosto-Kosto]_$$$








কষ্ট দিচ্ছ !
দিয়ে যাও ..
ঘৃণা করছ !
করে যাও ..
কিন্তু মনে রেখো,
জীবন ছোট নয় .. যে কষ্ট তুমি আমায় দিচ্ছ !! 
তা তোমাকে অন্য কেউ ফিরিয়ে দিবে

Jache somoy jasche dupur








Jache somoy din peria barce amar
oviman-kivabe tumi vhule aco take
bolle jake jan.chailey hoyto amar
ovimanta nimesey haria jabe-kintu
proshno amar tumi amay vhule aco
kivabe.amar ei ovimanta vangete
parbe nato keU-joto khon na tumi
bolco amay I miss U..

*.*.*ভালো লাগার কিছু কথা*.*.*






মন কে
নদীর সাথে ভাসতে দিও,
ফুলের মতো ফুটতে দিও,
পাখির মতো উড়তে দিও,
কিন্তু
খারাপ মানুষের সাথে মিশতে দিওনা,
তবেই জীবনের অর্থ খুজে পাবে!

'‘তোমাকেই চাই! এর কোনো প্রতিশব্দ আছে?’’







আকাশের পরে আকাশ, ছাদের পরে
ছাদ,
এই শহরে তবু আমাদের ছোট্ট
কুড়েঘর।
দুয়ার পেরিয়ে দু'পা এগোলেই
পথ,
এক পা পিছালেই বাহুডোর।
আমরা কষ্টগুলো দুজন মিলে খাই,
হরতাল করি, বিচ্ছেদ হয়, ভাংচুর
চলে,
অহংকার, রাগ, ক্ষোভ জ্বালিয়ে
পুড়িয়ে,
আবার সাজায় ভালবাসার সংসার,
ফিসফিস করে চলে রাতের আলাপ।
তোমাকে পেলে,
এভাবে সুখে-দুঃখে একটা জীবন
পার করে দেয়া যায়,
একটা জীবন পার করে দেয়া যায়
অভাব অনটনে, কখনো বিলাসে,
শুধু ভালোবাসা পেলে ।
তোমাকে পেলে-
পারি মনকে মসজিদ বানিয়ে
আমৃত্যু সেজদায় থাকতে ,
পারি শয্যায় কামনার দেবীকে
অন্জ্ঞলি দিতে,
রাতের আঁধারে মুঠো ভরে বেলী
এনে দিতে।
পারি আঁধারের ঘ্রাণে মাতাল
হয়ে উত্তাল হয়ে উঠতে।
সব পারি যদি ভালবাসা পাই,
একজীবনে অভিমানী মন আর কিবা
বেশি চাই ?

আকাশে আজ ছড়িয়ে দিলাম প্রিয়।





আকাশে আজ ছড়িয়ে দিলাম প্রিয়।
আমার কথার ফুল গো,
আমার গানের মালা গো-
কুড়িয়ে তুমি নিও।।
আমার সুরের ইন্দ্রধনু
রচে আমার ক্ষণিক তনু,
জড়িয়ে আছে সেই রঙে মোর
অনুরাগ অমিয়।।
আমার আঁখি-পাতায় নাই দেখিলে
আমার আঁখি-জল,
আমার কণ্ঠের সুর অশ্রুভারে
করে টলমল।
আমার হৃদয়-পদ্ম ঘিরে
কথার ভ্রমর কেঁদে ফিরে,
সেই ভ্রমরের কাছে আমার
মনের মধু পিও।।

স্বপন ভেঙে নিশুত্ রাতে জাগবে হঠাৎ চমকে

স্বপন ভেঙে নিশুত্ রাতে
জাগবে হঠাৎ চমকে,
কাহার যেন চেনা-ছোওয়ায় উঠবে
ও-বুক ছমকে, -
জাগবে হঠাৎ চমকে!
ভাববে বুঝি আমিই এসে
ব'সনু বুকের কোলটি ঘেঁষে,
ধরতে গিয়ে দেখবে যখন
শূন্য শয্যা! মিথ্যা স্বপন!
বেদনাতে চোখ বুজবে -
বুঝবে সেদিন বুঝবে!
- কাজী নজরুল ইসলাম...

***|পবিত্র ভালবাসা|***




কাউকে দুর থেকে ভালবাসাই সব
...........থেকে পবিত্র ভালবাসা .!
কারন, এ ভালবাসায় কোন রকম
...............অপবিত্রতা থাকে না,
কোন শারিরীক চাহিদা থাকে না
............ ..... শুধু নীরব কিছু অভিমান থাকে, যা কখনো কেউ
........................ভাঙায় না |
কিছু অশ্রু বিন্দু থাকে যা কেউ
..........কখনো মুছতে আসে না|

Tuesday, January 26, 2016

চোখ ভরে যে দেখতে চাও









চোখ ভরে যে দেখতে চাও
রঞ্জন রশ্মিটা চেনো তো?
বুক ভরে যে শ্বাস নিতে চাও
জানো তো অক্সিজেনের পরিমাণটা কত?
এত যে কাছে আসতে চাও
কতটুকু সংযম আছে তোমার?
এত যে ভালোবাসতে চাও
তার কতটুকু উত্তাপ সইতে পারবে তুমি








তুমি কি আমার আকাশ হবে?
মেঘ হয়ে যাকে সাজাব
আমার মনের মত করে ।

তুমি কি আমার নদী হবে?

যার নিবিড় আলিঙ্গনে ধন্য হয়ে
তরী বেশে ভেসে যাব কোন অজানা গন্তব্যের পথে ।

তুমি কি আমার জোছনা হবে?

যার মায়াজালে বিভোর হয়ে
নিজেকে সঁপে দেব সকল বাস্তবতা ভুলে ।

তুমি কি আমার কবর হবে?

যেখানে শান্তির শীতল বাতাসে
বয়ে যাবে আমার চিরনিদ্রার অফুরন্ত প্রহর ।




তোমারে পাই জ্যোত্স্না রাতের
. অলস ঘুমের মাঝে
আমার বাঁশী তোমার হাতে
. গভীর সুরে বাজে |
নিখিল ব্যাপি চাহিয়া থাকে
. কাজল তব আঁখি
নিজেরে খুঁজি হারাইয়া দিশা
. মনেরে হানি ফাঁকি ;
. ঊষসী তব সিঁদুর পরে
. বলাকা সারি মালিকা গড়ে
তোমারে যাই ধরিতে চাই---
. অমনি পাই না যে |






আমি কে ? সামান্য, অতি নগণ্য, কেউ না
তুবি এত স্পর্ধা করে তোমার রূপের কাছে--
-তুমি কবি ?
-তা কি মনে থাকে ? বারবার ভুলে যাই
অবুঝ পুরুষ হয়ে কৃপাপ্রার্থী
-কী চাও আমার কাছে ?
-কিছু নয় । আমার দু'চোখে যদি ধুলো পড়ে
আঁচলের ভাপ দিয়ে মুছে দেবে ?

কবির ভাষা











আমি বলছি না ভালোবাসতেই হবে , আমি চাই
কেউ একজন আমার জন্য অপেক্ষা করুক,
শুধু ঘরের ভেতর থেকে দরোজা খুলে দেবার জন্য ।
বাইরে থেকে দরোজা খুলতে খুলতে আমি এখন ক্লান্ত ।
আমি বলছি না ভালোবাসতেই হবে, আমি চাই
কেউ আমাকে খেতে দিক । আমি হাতপাখা নিয়ে
কাউকে আমার পাশে বসে থাকতে বলছি না,
আমি জানি, এই ইলেকট্রিকের যুগ
নারীকে মুক্তি দিয়েছে স্বামী -সেবার দায় থেকে ।
আমি চাই কেউ একজন জিজ্ঞেস করুক :
আমার জল লাগবে কি না, নুন লাগবে কি না,
পাটশাক ভাজার সঙ্গে আরও একটা
তেলে ভাজা শুকনো মরিচ লাগবে কি না ।

নবীন কিশোর তোমাদের জন্য







নবীন কিশোর, তোমায় দিলাম ভূবনডাঙার মেঘলা আকাশ
তোমাকে দিলাম বোতামবিহীন ছেঁড়া শার্ট আর
ফুসফুস-ভরা হাসি
দুপুর রৌদ্রে পায়ে পায়ে ঘোরা, রাত্রির মাঠে চিৎ হ’য়ে শুয়ে থাকা
এসব এখন তোমারই, তোমার হাত ভ’রে নাও আমার অবেলা
আমার দুঃখবিহীন দুঃখ ক্রোধ শিহরণ
নবীন কিশোর, তোমাকে দিলাম আমার যা-কিছু ছুল আভরণ
জ্বলন্ত বুকে কফির চুমুক, সিগারেট চুরি, জানালার পাশে
বালিকার প্রতি বারবার ভুল
পরুষ বাক্য, কবিতার কাছে হাঁটু মুড়ে বসা, ছুরির ঝলক
অভিমানে মানুষ কিংবা মানুষের মত আর যা-কিছুর
বুক চিরে দেখা
আত্মহনন, শহরের পিঠ তোলপাড় করা অহংকারের দ্রুত পদপাত
একখানা নদী, দু’তিনটে দেশ, কয়েকটি নারী —
এ-সবই আমার পুরোনো পোষাক, বড় প্রিয় ছিল, এখন শরীরে
আঁট হয়ে বসে, মানায় না আর
তোমাকে দিলাম, নবীন কিশোর, ইচ্ছে হয় তো অঙ্গে জড়াও
অথবা ঘৃণায় দূরে ফেলে দাও, যা খুশি তোমার
তোমাকে আমার তোমার বয়সী সব কিছু দিতে বড় সাধ হয়।

স্বাধীনতা








অতোটুকু চায় নি বালিকা!
অতো শোভা, অতো স্বাধীনতা!
চেয়েছিলো আরো কিছু কম,
আয়নার দাঁড়ে দেহ মেলে দিয়ে
বসে থাকা সবটা দুপুর, চেয়েছিলো
মা বকুক, বাবা তার বেদনা দেখুক!

অতোটুকু চায় নি বালিকা!
অতো হৈ রৈ লোক, অতো ভিড়, অতো সমাগম!
চেয়েছিলো আরো কিছু কম!
একটি জলের খনি
তাকে দিক তৃষ্ণা এখনি, চেয়েছিলো
একটি পুরুষ তাকে বলুক রমণী!

Monday, January 18, 2016

সত্যবদ্ধ অভিমান --সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়







এই হাত ছুঁয়েছে নীরার মুখ

আমি কি এ হাতে কোনো পাপ করতে পারি ?
শেষ বিকেলের সেই ঝুল বারান্দায়
তার মুখে পড়েছিল দুর্দান্ত সাহসী এক আলো
যেন এক টেলিগ্রাম, মুহূর্তে উন্মুক্ত করে
নীরার সুষমা
চোখে ও ভুরুতে মেশা হাসি, নাকি অভ্রবিন্দু ?
তখন সে যুবতীকে খুকি বলে ডাকতে ইচ্ছে হয়--
আমি ডান হাত তুলি, পুরুষ পাঞ্জার দিকে
মনে মনে বলি,
যোগ্য হও, যোগ্য হয়ে ওঠো--
ছুঁয়ে দিই নীরার চিবুক
এই হাত ছুঁয়েছে নীরার মুখ
আমি কি এ হাতে আর কোনোদিন
পাপ করতে পারি ?

এই ওষ্ঠ বলেছে নীরাকে , ভালোবাসি--

এই ওষ্ঠে আর কোনো মিথ্যে কি মানায় ?
সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে মনে পড়ে ভীষণ জরুরী
কথাটাই বলা হয়নি
লঘু মরালীর মতো নারীটিকে নিয়ে যাবে বিদেশী বাতাস
আকস্মিক ভূমিকম্পে ভেঙ্গে যাবে সবগুলো সিঁড়ি
থমকে দাঁড়িয়ে আমি নীরার চোখের দিকে....
ভালোবাসা এক তীব্র অঙ্গীকার, যেন মায়াপাশ
সত্যবদ্ধ অভিমান--চোখ জ্বালা করে ওঠে,
সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে
এই ওষ্ঠ বলেছে নীরাকে, ভালোবাসি--
এই ওষ্ঠে আর কোন মিথ্যে কি মানায় ?

Saturday, January 16, 2016

ভালবাসা and ভালো লাগা


love ছোট্ট একটি গ্রামে এক মেয়ে বাস করতো।
মেয়েটি দেখতে শুনতে যেমন ভাল ছিল
তেমনিই ছিল বেশ সুন্দরী। তবে মেয়েটির
একটিই সমস্যা ছিল সে তার দুটি চোখে
দেখতে
পেতো না। অন্ধ ছিল। একদিন এক ছেলে
মেয়েটিকে দেখে খুব পছন্দ করল।
ছেলেটি
ঐ মেয়েটিকে তার ভালবাসার কথাটি
বলল। মেয়েটি
প্রথমে ছেলেটিকে মনে না নিলেও
একসময়
সে তার প্রেমে সাড়া দেয়। এভাবেই
চলতে
থাকে তাদের প্রেম। ছেলেটি খুব খুব
ভালবাসতো মেয়েটিকে। সব সময় তার
খোজ
খবর নিতো তাকে নিয়ে বিভিন্ন
জায়গাতে ঘুরতে
যেতো। মেয়েটিকে ঔষুধ কিনে এনে দিত
যাতে করে সে তার চোখের আলো ফিরে
পায়। কিন্তু তাতে কিছুই হয়না। তাই
ছেলেটি একজন
বড় ডাক্তারের সরাপর্ন হল। ডাক্তার বলল
মেয়েটির
চোখ দুটি সম্পূর্নই নষ্ট হয়ে গেছে তাই খুব
দ্রুত তাকে নতুন দুটি চোখ দিয়ে যদি
অপরাশেন
করা হয় তবে হয়তো সে আবার আগের মতো
দেখতে পারবে। যদি তারাতারি
অপারেশন না করে
তবে সে আর কখনও দেখতে পাবে না।
ছেলেটি খুব দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলো। দিন
রাত
সৃষ্টিকর্তার কাছে তার ভালবাসার
মানুষটির সুস্থের জন্য
প্রার্থনা করত। একদিন মেয়েটিকে সে
জিজ্ঞেস
করল ….আচ্ছা যদি কখনও তুমি তোমার
চোখের
আলো ফিরে পাও তবে কি আমাকে ভুলে
যাবে?
আমাকে কি ছেড়ে চলে যাবে? মেয়েটি
একটি
হাসি দিয়ে বলে …..আমি তোমাকে কখনও
ছেড়ে যাব না কোথাও যাব না। এরপর
কেটে
গেল অনেক দিন। একসময় অপারেশন করে
মেয়েটি সুস্থ হয়ে ওঠে। এখন চোখে
দেখতে পারে সে তার চোখের আলো
আবার
ফিরে পেয়েছে। সে এখন সম্পূর্ন সুস্থ। এখন
তাকে সবাই পছন্দ করে তাকে ভালবাসতে
চায়।
একদিন এক অন্ধ ছেলে এসে তাকে বলে
আমি
তোমাকে খুব ভালবাসি তুমি কি আমাকে
এখন
ভালবাসবে? মেয়েটি উত্তরে বলে ….আমি
কেন
অন্ধ ছেলেকে ভালবাসতে যাব কোন
দুঃখে কত
ভালো ভালো ছেলে আমার জন্য পাগল
হয়ে
আছে আর আমি তোমার মতো অন্ধ
ছেলেকে
ভালবাসব!!? ছেলেটি কিছু বলল না।
মেয়েটির
কথাগুলো শুনতে থাকে আর চোখ থেকে
অশ্রু
গুলো গড়িয়ে পড়তে থাকে। ছেলেটি চুপ
থেকে মেয়েটিকে শুধু এতোটুকুই বলে
যে
“তুমি ভাল থেকো আর আমার চোখ দুটির
যত্ন নিও”
এই বলে ছেলেটি চলে যায় আর কখনও
ফিরে
আসে না ভালবাসার দাবি নিয়ে। ঠিক
এইভাবে বদলে
যায় কিছু প্রিয় মানুষগুলো সময়ের সাথে
একটু সুখ
পেয়ে ভুলে যায় অতীতগুলোকে। কি অদ্ভুত
এই বাস্তবতার খেলা যা শুধুই মানুষই পারে
খেলতে।

ভালবাসা এক অদ্ভুত জিনিস!









যে মেয়েটা এসিতে ছাড়া থাকতে একটুও
পারতো না,সে এখন সিলিং ফ্যান ছাড়ায়
থাকতে পারে।
মেয়েটি মাংস ছাড়া ভাত খাইতে পারতো না
কিন্তু এখন সে তার ভালবাসার মানুষটির
হাতে কাঁচা মরিচ আর পিয়াজ দিয়ে
তৃপ্তিসহকারে পান্তা ভাত খায়।

মেয়েটি বাসায় কোনদিন কাজ করেনি কিন্তু
এখন সে উঠান ঝাড়ু দেয়,গোয়ালঘর পরিষ্কার
করে।

আজ দু’বছর বিয়ে হয়েছে কিন্তু ছেলেটি
পারিনি তাকে দামী শাড়ি কিনে
দিতে,মেয়েটির এতে কোন দূঃখ নেয়। কারন
তার ভালবাসার মানুষটা তো পাশে আছে
তাহলে সুখের অভাব হবে কি করে? এই
ভাবনায় ভাবে মেয়েটি।

মেয়েটি সব কিছু মানিয়ে নিয়েছে কারন তার
স্বামীর সামার্থ এইটুকু-ই। তার কাছে সবচেয়ে
দামী জিনিস তার ভালবাসার মানুষ, সেই তো
পাশে তাই আর এখন তার চাওয়ার নেই কিছু!

সুখ মুলত মনের কাছে,যদি ভালবেসে বিনিময়ে
কি পেলাম এইটা ভাবা হয় তাহলে সুখ এর
সন্ধান মিলবে কি করে?

মেয়েটি অনেক সুন্দরী আবার ধনী পরিবারের
সুতারাং সে চাইলে পারে অন্য কারো সাথে
চলে যেতে। এই আভাবের মাঝে না থেকে সে
ইচ্ছা করলে পারে টাকার বিছানায় ঘুমাতে!

কিন্তু সে চায় তাকে একটু ভালবাসে কাছের
মানুষটি এমন করে বলুক “তোমার অনেক কষ্ট হয়
তাইনা লক্ষী? দেখ এইবার একটা ভাল কাজ
পেলে তোমাকে আর কষ্ট করতে দিবো না।”
মেয়েটির চোখে তখন সুখের বৃষ্টি ঝরে ,তার
হাজার কষ্ট হক তবুও সে চায় তার কাছের
মানুষটি যেন একটুও কষ্ট না পায়।

মেয়েটির চোখে জল দেখে ছেলেটি যখন
তাকে বুকে জড়িয়ে নেয়,মেয়েটি তখন বলে
“আমার একটুও কষ্ট হয় না পাগল! শুধু বল তুমি
আমাকে এমন করে ভালবাসবে তো
সারাজীবন? আমাকে ছেড়ে কোথাও যাবে
নাতো বল?” ছেলেটি কিছু বলতে পারে না শুধু
মেয়েটিকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে দু’ফোটা
চোখের জল ফেলায়। যে চোখের জলে মধ্যে
অদৃশ্য কালিতে লেখা আছে “আমি তোমাকে
ছাড়া বাঁচতে পারবো না। আমি তোমাকে
সারাজীবন বুকে জড়িয়ে রাখবো,আমি
তোমাকে ছেড়ে কোথাও যাবো না পাগলী।”
.
ভালবাসা এক অদ্ভুত জিনিস! সত্যিকারের
ভালবাসায় অনেক মায়া থাকে যে মায়া দিন
গেলেই বাড়ে,কমে না! সত্যিকারের
ভালবাসতে বেশি কিছু লাগে না, শুধু লাগে
দু’টি সুন্দর কোমল মন।

প্রেম তো হয় অনেক রকমের, আপনারটি কেমন?








প্রেম ভালোবাসার সংজ্ঞা দিতে গেলে
অনেকেই অনেকরকম ভাবেই দেবে। কারণ আজকাল
এই পৃথিবীতে বেশ কয়েক রকম ভালোবাসার সম্পর্ক
বর্তমান রয়েছে। সাইকোলজিস্ট রবার্ট স্টেনবার্গ
ভালবাসাকে তিনিটি উপাদানের মধ্যে ভাগ
করেছেন। তিনটি উপাদান হল- আবেগ(যৌন অথবা
রোম্যান্টিক আকর্ষণ), অন্তরঙ্গতা (গভীর অনুভূতি)
এবং সহানুভূতি (শুধুমাত্র সম্পর্ককে রক্ষা করাই নয়,
তাকে সসম্মানে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া)।
এইগুলোকে আবার সাতটি সংজ্ঞায় ভাগ করেছেন।
তাহলে দেখে নিন এরমধ্যে আপনার কোনটি-
* ভালোলাগা : যার সাথে আপনি সবকথা শেয়ার
করতে চান এবং সমস্ত মুহূর্ত এক সঙ্গে কাটাতে
চান। আর তাকে আপনার শুধুই ভালোলাগে। এই
অনুভূতিকে কখনওই ভালবাসা বলে মনে করবেন না।
তিনি আপনার খুব ভালো বন্ধু হতে পারে, কিন্তু
কাছের মানুষ নয়।
* মোহ : একটি মানুষকে আপনি প্রতিদিন দেখছেন
এবং খুবই ভালো লাগছে আপনার তাকে দেখে।
আপনার তার সাথে সময় কাটাতে ইচ্ছে করছে। যদি
এমনটি হয়ে থাকে তাহলে মনে রাখবেন তা
শুধুমাত্রই মোহ। যখন আপনার এই মোহ কেটে যাবে
তখন আপনার ভালোলাগাও দূরে চলে যাবে।
এখানে শুধুমাত্রই আবেগ কাজ করে। আবেগ ছাড়া
আর কিছুই বর্তমান থাকে না।
* রোমান্টিক প্রেম: যখন কোনও ভালবাসার মধ্যে
আবেগ এবং অন্ত্রঙ্গতা থাকে তখন তাকে
রোম্যান্টিক প্রেম বলা হয়। আপনার সেই
ভালোবাসার মানুষটিকে হয়ত আপনি কোনও
প্রতিশ্রুতি দেননি কিন্তু তারপরও আপনি একটি
মধুর সম্পর্কে মধ্যে জড়িয়ে আছেন। এই সম্পর্ক সব
সময় বেশি দূর না চললেও একটা মধুর অনুভূতি দিয়ে
যেতে পারে আপনাকে।
* প্রতিশ্রুতি : অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় কেউ
হয়ত কাউকে প্রতিশ্রুতি দিয়ে বসে আছেন। অথচ
সেই মানুষটির প্রতি তার কোনও রকম যৌন আকর্ষণ
নেই বললেই চলে। কিন্তু তাঁকে ছেড়ে দিতেও মন
চায় না। সেক্ষেত্রে অনেকেই বহু বছর প্রেম করার
পরেও বিয়ে করেন কেবলমাত্র একে ওপরের কাছে
প্রতিশ্রুতি বদ্ধ থাকেন বলে।
* ঘনিষ্ট প্রেম : ভালোবাসার সম্পর্কের মধ্যে যখন
অন্তরঙ্গতা ও প্রতিশ্রুতি একই সঙ্গে থাকে তখন
তাকে ঘনিষ্ট প্রেম বলা হয়। এইরকম প্রেম সম্পর্ক
টিকে থাকার সম্ভাবনা থাকে অনেক। কারণ এই
প্রেম সাধারণত কোনও বন্ধুর প্রতি অথবা যে
কোনও মানুষের প্রতি হয় থাকে। যাকে আপনি
অনেক দিন ধরেই চেনেন এবং তার সাথে সময়
কাটাতে কাটাতে আপনি অনেকটাই ঘনিষ্ট হয়ে
পরেছেন যা আপনি বুঝতেও পারেননি।
* অনবদ্য প্রেম : যখন ভালবাসার মধ্যে অন্তরঙ্গতা,
আবেগ এবং প্রতিশ্রুতি এই তিনটি উপাদান
একসঙ্গে থাকে তখন তাকে অনবদ্য প্রেম বলা হয়।
এই প্রেমের সম্পর্কে যেমন অন্তরঙ্গতা থাকে ঠিক
তেমনই থাকে একে ওপরের প্রতি বিশ্বাস আর
ভরসা। এই প্রেমই হয় সত্যিকারের প্রেম এই সম্পর্ক
ভাঙ্গার ক্ষমতা কারোর থাকে না।
* অর্থহীণ ভালোবাসা : কাউকে দূর থেকে দেখার
পর বেশ ভালো লাগতে পারে আপনার। তারপর হয়ত
সেই মানুষটির পছন্দকে নিজের পছন্দ হিসেবে
মেনে নিতে থাকেন আপনে। এভাবে যেতে যেতে
হয়ত বিয়ে পর্যন্ত গড়িয়ে যেতে পারে। কিন্তু
তারপর সমস্ত ভালোলাগার অবসান ঘটে যায়।
কারণ মানুষকে কাছ থেকে না দেখে দূর থেকে
দেখেই তাকে বিচার করাটা এতটা সহজ কাজ নয়।
এর ফলে ভবিষ্যতে অনেক বড় ধোকা খেতে হয়।

Thursday, January 14, 2016

সুন্দর হবার কিছু টিপস: ছেলে এবং মেয়ে সবার জন্য



আজ আপনাদের জন্য হাজির করলাম কিছু সৌন্দর্য্য টিপস শুধু মেয়েরাই নয় ছেলেরাও এই টিপস গুলো অনুসরণ করে সুফল পেতে পারেন কাজেই পড়ুন > কাজে লাগান > জানিয়ে দিন পৃথিবীকে আপনিও পারে সব জয় করতে টিপস:-

যতটা পারে রোদ থেকে বাঁচুন ছাতা এবং সানগ্লাস ব্যবহার করুনযখনই বাহিরে যাবেন সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন টিপস:-

যখনই সুইমিং পুল, সমুদ্রের ধারে বা বরফ পড়ে এমন জায়গায় যাবেন, তখনই সান স্ক্রিন লাগাবেন কারণ জল বা বরফে সূর্যরশ্মি বেশি প্রফলিত হয় টিপস:-

তিল বেটে নিন অথবা গুড়ো করে নিন এতে সামান্য জল মিশিয়ে ছেঁকে নিন একটা সাদা রঙের তরল পাবেন সেটা মুখে লাগান, বিশেষ করে রোদে পোড়া জায়গায় লাগান ত্বক ফর্সা হয়ে যাবে টিপস:-

  ত্বকের রং আরও ফর্সা করার জন্য দই লাগান মুখে মিনিট কুড়ি রাখুন তারপরে ধুয়ে ফেলুন সপ্তাহে অন্তত তিন দিন এরকম লাগাতে হবে টিপস:-

নিয়মিত দুধ দিয়ে মুখ ধুয়ে মুছে ফেললেও ত্বক ফর্সা হয় টিপস:-

যদি আপনার অয়েলি স্কিন হয় তা হলে ত্বক আরো উজ্জল আরো ফর্সা করার জন্য নিন্মলিখিত পদ্ধতি অনুকরণ করুনঃ লেবুর রস আর ডিমের ডিমের সাদা অংশ সম পরিমাণে মেশান তা মুখে লাগিয়ে রাখুন কুড়ি মিনিট এবং পরে ধুয়ে ফেলুন টিপস:-

সারা গায়ের রং উজ্জল করতে বেসন, দই আর সামান্য হলুদ মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন স্নানের সময় সাবানের বদলে এটি ব্যবহার করুন নিয়মিত টিপস:-

অনেক সময় হাত, পা, হাঁটু, কনুই কালো হয়ে যায় ক্ষেত্রে আধ কাপ পেঁপের শাঁস, এক-চামচ তরমুজের রস, এক-চামচ লেবুর রস, আধখানা ডিমের সাদা অংশ, এক-চামচ মধু একসঙ্গে মিশিয়ে নিন যেখানে প্রয়োজন এই মিশ্রণটি লাগান শুকোতে দিন, তারপর ধুয়ে ফেলুন টিপস:-

যদি আপনার ত্বক শুষ্ক হয়, দু চা-চামচ কাঁচা দুধ, দু চা-চামচ আলুর রস ঠান্ডা করে এটি ব্যবহার করুন ক্লেনজার হিসেবে টিপস:-

১০ শুষ্ক ত্বকের ক্ষেত্রে চন্দন, মালাই আর সামান্য হলুদ একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান ত্বক আরো উজ্জল এবং আরো ফর্সা হবে টিপস:

 ১১ এক চিমটে জাফরান, কাঁচা দুধে মিশিয়ে মুখে লাগান প্রত্যেকদিন পনেরো দিন ধরে টিপস:-

১২ যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত তাঁরা মুগের ডাল গুড়ো করে সামান্য জলে মিশিয়ে প্রত্যেক সপ্তাহে একদিন করে মুখ স্ক্রাব করুন কারণ ত্বকের উপরে মরা কোষের পরত জমে মুখের ত্বক কালো দেখায় টিপস:-

১৩ তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারীরা আরেকভাবে ফর্সা হতে পারেন এক চা-চামচ কমলালেবুর শুকনো খোসা গুড়ো, এক চা-চামচ মেথি গুড়ো, কমলালেবুর রস দিয়ে মেখে নিন এই মিশ্রণ মুখে গলায় লাগান পরে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন টিপস:-

 ১৪ আধ টুকরো পাকা কলা নিন ভাল ভাবে চটকে নিয়ে এতে কয়েক ফোঁটা শসার রস মেশান এরপর মুখে লাগান প্রায় আধা ঘন্টার মত ঠান্তা জলে ধুয়ে ফেলুন টিপস:-

 ১৫ যাঁদের ত্বক শুষ্ক তাঁরা এক চা-চামচ লাল মুসূর ডাল গুড়ো রাতভর দুধে ভিজিয়ে রাখুন এরপর মুখে গলায় মাখুন বিশ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন টিপস:-

১৬ মেওয়া আর দুধ একসঙ্গে বেটে নিন রোজ দু মিনিট করে এই মিশ্রণ মুখে গায়ে মাসাজ করুন তারপর ধুয়ে ফেলুন শীতল জলে টিপস:-

১৭ সারা গায়ের ত্বক উজ্জল করতে বেসন খাঁটি সরষের তেল একসঙ্গে মিশিয়ে স্নানের আগে সারা গায়ে মেখে নিন মাখানো আবস্থায় আধ ঘন্টা রেখে স্নান করে ফেলুন টিপস:-

১৮ মধু আর কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন মিনিট পনেরো মধু যখন আপনার ত্বক উজ্জল করবে, লেবুর প্রাকৃতিক ব্লিচিং গুন ত্বককে করবে আরও ফর্সা টিপস:-

১৯ লক্ষ্য করে থাকবেন অনেক ফর্সা লোকেরও ঠোঁটের রং কালচে কিন্তু সে জন্য কিছুমাত্র নিরাশ হবেন না কয়েক ফোঁটা পাতিলেবুর রস, মধু মাসাজ ক্রীম মিশিয়ে দিনে দুবার ঠোঁটে মাসাজ করলে মাস খানেকের মধ্যেই সুফল পাবেন তবে ব্যবহারটা নিয়মিত নিষ্ঠার সাথে করতে হবে এভাবে চোখের নিচের কালিও অপসারিত হবে টিপস:-

২০ হাতের কনুই, হাটু, পায়ের পাতার ত্বক কালো হলে খুব খারাপ দেখায় কালো ছোপ পড়ে, চামড়া শক্ত হয়ে যায় এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে দু-চমচ লবন, দু-চামচ চিনি আর এক চামচ খাবার সোডা একটা কাঁচের বোতলে ভরে ফ্রিজে রেখে দিন প্রতিদিন পাতিলেবুর রস শসার রস বোতল থেকে অথবা মিশ্রণটি বের করে মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন এবার কালো হয়ে যাওয়া অংশে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট এরপর ভাল করে জল দিয়ে ধুয়ে সামান্য ক্রিম দিয়ে মাসাজ করে নিন